মেহেরপুরের গাংনীতে জাতীয় শ্রমিক লীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত
মেহেরপুর জেলা প্রতিনিধি :আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে, বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধা মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন বার্তা মা ও বোনদের মাঝে পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে তৃণমূল শ্রমিক জনতার ঐক্যবদ্ধ প্র”েষ্টায় আগামীর বাংলাদেশ বিনির্মানে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ বুধবার বিকাল সাড়ে ৩ টার সময় গাংনী বাজার বাসস্ট্যান্ড শহীদ রেজাউল চত্বরে জাতীয় শ্রমিক লীগ, গাংনী উপজেলা শাখার আয়োজনে বিশাল শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
তৃণমূল শ্রমিক জনতার শান্তি সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন, জাতীয় শ্রমিক লীগ,গাংনী উপজেলা শাখার আহবায়ক শ্রমিক নেতা মোঃ মনিরুল ইসলাম মনি।
সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ,মেহেরপুর জেলা পরিষদের চেয়াম্যান ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেকছাত্রলীগ নেতা এ্যাড. আব্দুস সালাম। প্রধান অতিথি তার বক্তব্যে বলেন, আওয়ামীলীগ হারিয়ে যাবার দল নয়। হারিয়ে যায় না। আওয়ামীলীগ সরকার দেশের কাঙ্খিত উন্নয়ন করেছে।দেশ এখন সারা বিশ্বের রোল মডেল।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, গাংনীর গণমানুষের নেতা , তারুণ্যের অহংকার ,মেহেরপুর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি সাহিদুজ্জামান শিপু,গাংনী পৌর যুবলীগের সাধারন সম্পাদক রাহিবুল ইসলাম,গাংনী পৌর সভার ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোতালেব হোসেন,গাংনী বাজার কমিটির সাধারন সম্পাদক রফিকুল ইসলাম,শ্রমিক লীগ নেতা আবুল বাসার, গাংনী উপজেলা শ্রমিকলীগ নেতা আমিরুল ইসলাম, জুবায়ের হোসেন উজ্জল প্রমুখ।
বাংলাদেশ শ্রমিকলীগের গাংনী উপজেলা শ্রমিকলীগের নেতা রিন্টুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, গাংনী উপজেলার রাইপুর ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সামসুজ্জামান মঙ্গল, কাথুলী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সেক্রেটারী মোজাম্মেল হক,
সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি জামায়াত এর দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র ও নৈরাজ্য প্রতিহত করতে আমাদের সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা যাকে মনোনীত করে নৌকা প্রতীক দেবেন আমরা সবাই সেই প্রার্থীকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবো ইনসাল্লাহ। সবশেষে সরকারের উন্নয়ন সবার মাঝে পৌছে দেওয়া ও আওয়ামীলীগ সরকারের স্মাট বাংলাদেশ গড়তে সবাই দুহাত তুলে শপথ বাক্য পাঠ করেন।
সমাবেশে তৃণমূল শ্রমিক জনতার আহবানে জেলা ও উপজেলা শ্রমিকলীগ, ইউনিয়ন শ্রমিকলীগের সভাপতি ও সম্পাদকবৃন্দ এবং কমপক্ষে ৪ হাজার মা বোনসহ অসংখ্য নেতা কর্মীরা অংশগ্রহন করেন।